বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল এ নিয়োগ
গত ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখ বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আবেদন করা যাবে অনলাইনে। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিটি https://barc.gov.bd/ ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। উক্ত নিয়োগে ০১ টি পদের বিপরীতে মোট ১৮ জন লোক নিয়োগ দেওয়া হবে। এই নিয়োগে বাংলাদেশের নারী ও পুরুষ উভয় নাগরিক অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখ প্রার্থীর বয়স ১৮-৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধাগণের পুত্র-কন্যা ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে বসয়সীমা ১৮-৩২ বছর।শিক্ষাগত যোগত্যা
১। অফিস সহায়ক– কোন স্বীকৃত বোর্ড হতে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা (এইচএসসি) বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।আবেদন শুরু ও শেষের তারিখ
অনলাইনে আবেদন ও পরীক্ষার ফি জমা দানের শুরুর তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ তারিখ। আবেদন জমাদানের শেষ সময়সীমা ১৭ অক্টোবর ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ তারিখ।আবেদনের নিয়ম
অনলাইনে http://barc.teletalk.com.bd/ এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ব্রাউজ করে যাবতীয় তথ্য প্রদান করে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। আবেদন সাবমিট করার পূর্বে বার বার তথ্যগুলো যাচাই করবেন। আবেদন সাবমিট সম্পন্ন হলে একটি ইউজার আইডি প্রদান করা হবে যা ব্যবহার করে টেলিটক প্রিপেইড সীমের মাধ্যমে পরীক্ষার ফি প্রদান করতে হবে। মনে রাখবেন ফি প্রদান করার পর কোন ভাবেই আর আবেদন সংশোধন বা বাতিল করা যাবে না। তাই অধিক সতর্কতার সাথে আবেদন ফরম পূরণ করুন। এক নজরে নিয়োগের তথ্য সমূহনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান | বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল |
প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট | https://barc.gov.bd/ |
পদের নাম | অফিস সহায়ক |
পদ সংখ্যা | ১৮ টি |
আবেদন শুরুর তারিখ | ১৭ সেপ্টম্বর ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ |
আবেদনের শেষ তারিখ | ১৭ অক্টোবর ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ |
আবেদনের লিংক | http://barc.teletalk.com.bd/ |
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি | Click Here |
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল সম্পর্কে তথ্য
বাংলাদেশের অর্থনীতি মূলত কৃষি নির্ভর। মোট জনসংখ্যার প্রায় ৮০ শতাংশ লোক গ্রামাঞ্চলে বাস করে এবং প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কৃষিকাজের সংগে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। দেশের মোট জিডিপির শতকরা ২০ ভাগ কৃষিখাত হতে অর্জিত হয় এবং সমগ্র শ্রমশক্তির ৪৮ শতাংশ কর্মসংস্থান এ খাতরে মাধ্যমে হয়ে থাকে। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা এবং জমির ফসল নিবিড়তা অধিকতর বৃদ্ধি পাওয়ায় গতানুগতিক চাষাবাদ পদ্ধতির মাধ্যমে বর্ধিত খাদ্য চাহিদা পূরণ করা সম্ভব নয়। কৃষক সমাজের সমৃদ্ধি অর্জন, দারিদ্র দূরীকরণ, গ্রামীন সম্প্রদায়ের টেকসই স্বনির্ভরতা নিশ্চিত করা এবং ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় কৃষি গবেষণার ক্ষেত্রে সুযোগ সৃষ্টি এবং সম্পদের সুষ্ঠু ও সঠিক ব্যবস্থাপনা এবং পরিকল্পিত সমন্বয়ের প্রয়োজন ছিল। এরই ধারাবাহিকতায় মহামান্য রাষ্ট্রপতির এক অধ্যাদেশ বলে ১৯৭৩ সালে জাতীয় পর্যায়ে কৃষি গবেষণা সমন্বয়, পরিকল্পনা, গবেষণার বাস্তবায়ন ও মূল্যায়নের জন্য সংবিধিবদ্ধ সংস্থা হিসাবে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা লাভ করে। পরবর্ত্তীতে জাতীয় পর্যায়ে কৃষি গবেষণার গুরুত্ব ও সাফল্য বিবেচনায় এ্যাক্টের আওতায় কার্যপরিধি অধিকতর বৃদ্ধি, সুসংহত ও জোরদার করে ১৯৯৬ সালে কাউন্সিলকে সমন্বয়কারীর দায়িত্ব প্রদান পূর্বক “বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল আইন ১৯৯৬” পুনঃপ্রনয়ন করা হয়। এই আইনের আওতায় কৃষি খাতের অধীন শস্য, প্রাণিসম্পদ, মৎস্য ও বন বিষয়ক উপখাতের সংগে সংশ্লিষ্ট দশটি জাতীয় গবেষণা ইনষ্টিটিউট ও বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলকে নিয়ে জাতীয় কৃষি গবেষণা সিস্টেম (NARS) পূনর্গঠিত হয়। গবেষণা ইনষ্টিটিউট ও সহযোগী সকল সংস্থাসমুহের গবেষণা ক্ষেত্রে দ্বৈততা পরিহার, কর্মসূচীর সমন্বয়, জাতীয় নীতিমালার ভিত্তিতে গবেষণা পরিকল্পনা প্রনয়ন ও অগ্রাধিকার নির্ধারণ, গবেষণা মূল্যায়ণ, পরীবিক্ষণ, মানব সম্পদ উন্নয়ন এবং জাতীয় পর্যায়ে কৃষি গবেষণার মান উন্নয়ন ও দিক নির্দেশনা প্রদান কাউন্সিল প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য।

2 Responses
This article got me thinking about comparable scenarios
in other countries. It would be interesting to
see a cross-cultural examination of how different regions are tackling
this challenge.
This report got me thinking about similar situations
in other parts of the world. It would be intriguing to see a cross-cultural examination of how different localities are tackling this issue.